এর আগে আপনাদের প্রথম পার্ট এ বলেছিলাম যে, সেকেন্ড পার্ট এ একাউন্ট খোলা সেই সাথে ফ্রিল্যান্সিং এর একাউন্ট approval নিয়ে পোস্ট করা হবে। আমাকে অনেকেই বলেছেন এই পোস্ট এ Upwork নিয়ে একটু বেশী আলোচনা করতে। কারণ এখন সবাই ই জানেন Upwork এ বাংলাদেশী একাউন্ট রিজেক্টেড হয় খুব ই বেশী। আর এর অনেক গুলি কারণ আছে, নিচে বিস্তারিত আলোচনা করবো, আমি এই ব্যাপারে। আবার অনেকেই আমাকে বলেছেন পোস্টটা একটু ছোট করে লিখতে, আমার মেক্সিমাম পোস্টগুলোই থাকে অনেক বড় বড়, তাদের পড়তে নাকি অসুবিধা হয়। আমার মতে আপনারা তো সময় অনেকভাবেই নষ্ট করেন, তবে সেইগুলা প্রয়োজনে না, অপ্রয়োজনে। আসলে আপনারা জানেন ই না, সময়টা কই, কিভাবে, কোথায় ইনভেস্টমেন্ট করতে হবে। যায় হোক চেষ্টা করবো পোস্টটা অনেক ছোট করার। যেন আপনাদের পড়তে বিরক্ত এর কারণ না হতে হয়। তবে পোস্ট ছোট করলে অনেক কিছুই আপনাদের অজানাই থেকে যাবে। যায় হোক একদম মূল পোস্ট এ চলে যায়।
আমি আমার প্রথম পোস্ট এ ফ্রিল্যান্সিং সেই সাথে আউটসোর্সিং সমন্ধে বিস্তারিত আলোচনা করেছিলাম। আজকে ফ্রিল্যান্সিং জগতের টপ ৩টা সাইট সম্পর্কে ধারণা দেওয়া হবে।
১. Up Work ( আপ ওয়ার্ক ) : শুরুতে এটি ওডেস্ক নামে পরিচিত ছিল যা পরে নাম পরিবর্তন করে অন্য একটি মার্কেটপ্লেস ইল্যান্সের সাথে একীভূত হয় আপওয়ার্ক নাম ধারণ করে। এটি পৃথীবির সব থেকে বড় ফ্রিল্যান্সিং জগতের মার্কেটপ্লেস। বড় বড় কোম্পানি যেমন মাইক্রোসফট, অটোম্যাটিক, এরাও কোনো কোনো ক্ষেত্রে আপওয়ার্ক এর ক্লায়েন্ট। ফ্রিল্যান্সিংরা তাদের প্রোফাইলে নিজেদের কাজ, অভিজ্ঞতা এসব তুলে ধরেন। ক্লায়েন্টরা তাদের প্রয়োজন অনুযায়ী কাজের বিবরণ এবং এর জন্য তারা কত সম্মানী প্রদান করবেন তা উল্লেখ করে আপওয়ার্ক এ পোস্ট করেন। এরপর ফ্রিল্যান্সাররা কাজের তালিকা থেকে নিজেদের অভিজ্ঞতার সাথে মিলিয়ে কাজের জন্য প্রপোজাল পাঠান। ক্লায়েন্টরা আগ্রহী ফ্রিল্যান্সারের তালিকা থেকে তাদের পছন্দের এক বা একাধিকজনকে নির্বাচন করে চুক্তিবদ্ধ হন। আবার ক্লায়েন্ট চাইলে কোনো ফ্রিল্যান্সার এর প্রোফাইল দেখে তাকে কাজের জন্য আমন্ত্রণ ও জানাতে পারেন।
সহজ কথায়, আপওয়ার্ক এর কাজ হল ফ্রিল্যান্সার এবং ক্লায়েন্টের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করা। পুরো প্রক্রিয়াটি ইন্টারনেটের মাধ্যমে আপওয়ার্ক প্ল্যাটফর্মে সম্পন্ন হয়।
ফ্রিল্যান্সারকে তাদের পারিশ্রমিক আপওয়ার্ক এর সাথে ভাগ করে নিতে হয়। কোনো নির্দিষ্ট বায়ার/ক্লায়েন্টের কাছ থেকে একজন ফ্রিল্যান্সারের প্রথম ৫০০ ডলার আয়ের ২০% অর্থ ফি হিসেবে কেটে নেয় আপওয়ার্ক। একই কন্ট্রাক্টে ৫০১ থেকে ১০ হাজার ডলার আয়ের মধ্যে ১০% যায় আপওয়ার্ক এর ভাগে। আর সেই কন্ট্রাক্টে ফ্রিল্যান্সারের আয়ের পরিমাণ ১০ হাজার ডলারের বেশি হলে তার থেকে ৫% পায় আপওয়ার্ক। অর্থাৎ, আয় যত বেশি হবে এবং যত বেশি দীর্ঘমেয়াদী ক্লায়েন্ট-ফ্রিল্যান্সার সম্পর্ক হবে, তত কম ফি চার্জ হবে ফ্রিল্যান্সারের একাউন্টে। এছাড়া, বায়ারের দিক থেকেও বিভিন্ন প্ল্যানে বিভিন্ন রকম ফি নেয় আপওয়ার্ক।
A. আপওয়ার্ক এ কাজের প্রকারভেদ :
১.ফটোগ্রাফি এবং এডিটিং
২.ভিডিও প্রোডাকশন
৩.ওয়েব ডিজাইন
৪.সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (এসইও)
৫.মার্কেটিং
৬.সোস্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট
৭.গ্রাফিক ডিজাইন
৮.প্রোগ্রামিং
৯.সফটওয়্যার ডেভলপমেন্ট
১০.লিটারেচার (লেখা ও এডিটিং)
১১.কপিরাইটিং
১২.এডভার্টাইজিং
১৩.টিচিং
১৪.অনুবাদ করা
১৫.কন্ঠ প্রদান (ভয়েস ওভার)
১৬.আর্ট ডিরেকশন
১৭.সাপোর্ট, ভার্চুয়াল এসিস্ট্যান্ট
B.আপওয়ার্ক ওয়েবসাইট এবং অ্যাপ দুই মাধ্যমেই একাউন্ট ম্যানেজমেন্ট ও জব অ্যাপ্লাই/মেসেজিং করা যায়। এছাড়াও তাদের পেমেন্ট সিস্টেম অনেকটাই নিরাপদ। আপওয়ার্কে ফিক্সড প্রাইস এবং ঘন্টা হিসেবে (আওয়ারলি) পারিশ্রমিকে কাজ পাওয়া যায়।
আপওয়ার্ক আপনার আয়ের একটি ভালো অংশ কেটে নিবে, কিন্তু এত বিশাল একটি ক্ষেত্রে ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজ পাওয়াও সহজ ব্যপার নয়। আপওয়ার্ক আপনাকে ক্লায়েন্ট খুঁজে পেতে সাহায্য করবে। এক্ষেত্রে তারা যে লভ্যাংশ গ্রহণ করছে, তা যদি আপনি মেনে নিতে পারেন তবে আপওয়ার্ক এর মাধ্যমে কাজ করা আপনার জন্য তেমন একটা অসুবিধার হবেনা।
C.এবার আসুন আপওয়ার্ক এ কীভাবে একাউন্ট খুলবেন.?
আপনি যদি আপওয়ার্ক এ কাজ করবেন বলে সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন, তবে নিম্নোক্ত ভাবে সাইন আপ করবেন –
১. আপওয়ার্ক এর সাইন আপ পেজ এ প্রবেশ করুন ( https://www.upwork.com/ab/account-security/login )
২. আপনি চাইলে এই কাজে তাদের এন্ড্রয়েড এপ ও ব্যবহার করতে পারেন। তবে সাইন আপ করতে গেলে আপনাকে পূর্বে উল্লেখিত পেজে রিডিরেক্ট করা হবে।
৩. প্রয়োজনীয় সব তথ্য দিয়ে ফরম পূরণ করুন।
৪. ইমেইল এবং ফোন নম্বর সঠিকভাবে ভেরিফাই করুন ( https://www.upwork.com/ab/account-security/login... )
৫. সব তথ্য সঠিকভাবে লেখা হয়ে গেলে এবার সাবমিট বাটন চাপুন।
উল্লিখিত পদ্ধতি অনুসরণ করলে আপনি সফল ভাবে আপওয়ার্ক এর একজন মেম্বার হয়ে যাবেন। তবে একাউন্ট এপ্রুভ হওয়া পর্যন্ত আপনাকে অপেক্ষা করতে হবে।
D. সফলভাবে আপওয়ার্ক একাউন্ট তৈরী করার পর আপনি নিন্মোক্ত ব্যাপারগুলো অনুসরণ করতে পারেন। এতে আপনার কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যাবে।
লিংঙ্কে আইডি ভেরিফাইড করে আপনার প্রোফাইলে পূর্বে করা কাজসমূহের অভিজ্ঞতা এবং বিবরণ উল্লেখ করুন।
ভিউ প্রোফাইল অপশনে প্রবেশ করে প্রয়োজনীয় সব তথ্য পূরণ করুন। আপনার দক্ষতার উপর ভিত্তি করে আপনার প্রোফাইল ডিজাইন করুন।আপওয়ার্ক এর ফ্রিল্যান্সার এডুকেশন সেন্টার এ ঘুরে আসতে পারেন ( https://www.upwork.com/.../getting-started-for-freelancers/ ) এই সাইট আপনাকে বিগেনার হিসেবে সব ইনফরমেশন দিয়ে দিবে।
E. আপওয়ার্ক মেম্বারশিপ এবং কানেক্টস :
ক্লায়েন্টকে কাজের প্রোপোজাল পাঠাতে আপনার কানেক্টস এর প্রয়োজন হবে। অর্থাৎ এখানে কানেক্টস অনেকটা টোকেন এর মত কাজ করে। প্রতিটা জবের জন্য বিড করতে ১ থেকে ৬ পর্যন্ত কানেক্টস এর প্রয়োজন পড়ে। তবে প্রজেক্ট বাতিল হলে আপনি আপনার কানেক্টস ফেরত পাবেন।আপওয়ার্ক এ সাইন আপ করার পর আপনি কিছু কানেক্টস ফ্রি পাবেন। তবে সেগুলো কিছুদিনের মধ্যে ফুরিয়ে যাবে। আপনি যদি আপওয়ার্ক এর ফ্রি মেম্বারশিপ প্ল্যান ব্যবহার করে থাকেন, তবে প্রতিটি কানেক্ট এর জন্য আপনাকে ০.১৫ ডলার খরচ করতে হবে। তবে যারা ১৪.৯৯ ডলারের বিনিময়ে মাসিক মেম্বারশিপ প্ল্যানে সাবস্ক্রাইব করবেন, তারা ৭০ কানেক্টস ফ্রি পাবেন। পাশাপাশি আরও কিছু বাড়তি সুবিধাও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে এই প্ল্যানে।
F. আপওয়ার্ক এ কীভাবে কাজ পাবেন?
১. আপওয়ার্ক সাইটে বা অ্যাপে লগইন করে “ফাইন্ড ওয়ার্ক” ট্যাবে প্রবেশ করে ফিড থেকে আপনার পছন্দের কাজ খুঁজে নিন। এছাড়াও সার্চ করে কাজের কাজ খুঁজে নিতে পারেন।
২. পছন্দনীয় কাজ খুঁজে পেলে কাজের বিবরণ পড়ুন।
৩. “সেন্ড এ প্রপোজাল” বাটন এ ক্লিক করুন।
৪. এই সেকশনে আপনি নিজের পরিচয়, কাজের অভিজ্ঞতা এবং আশানুরূপ সম্মানী এসব বিষয় উল্লেখ করবেন।
৫. যদি ক্লায়েন্ট আপনার সাথে কাজ করতে আগ্রহী হন, তাহলে তিনি আপনার সাথে মেসেজে যোগাযোগ করবেন।
৬. দুই পক্ষের সম্মতি হলে কাজ নিয়ে চুক্তি হয়।
G. পরামর্শ :
একটি সুন্দর দেখতে প্রোফাইল পিকচার সেট করুন।
আপনার প্রোফাইল সকল তথ্য দিয়ে সম্পূর্ণভাবে পূরণ করুন।প্রোপোজাল প্রেরণ বা জবের জন্য বিড করার সময় নিজের দক্ষতা ও অভিজ্ঞতাকে সঠিকভাবে তুলে ধরুন। আপওয়ার্ক এর লোকাল ইভেন্টগুলোতে অংশ নিন। ক্লায়েন্ট এর মেসেজ এ যথাসময়ে সঠিকভাবে সাড়া দিন। নিজের কাজের যথাযত মর্যাদা নিশ্চিত করুন। সচেতন থাকুন যাতে কেউ আপনাকে ঠকাতে না পারে।
সবসময় সততা অবলম্বন করুন।
নিজের দক্ষতা সম্পর্কে বাড়িয়ে বললে সেটা আপনার আপওয়ার্ক ক্যারিয়ারের জন্য ক্ষতিকর হবে।
একজন ব্যক্তির জন্য আপওয়ার্ক একটাই একাউন্ট ব্যবহারের অনুমতি দেয়। একাধিক একাউন্ট খুললে ব্যান হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। নিজে নিজে প্রাকটিস করে কাজের একটা পোর্টফোলিও তৈরি করুন কেননা আপনার কাজের স্যাম্পল না দেখে কেউই আপনাকে হায়ার করবে না ! আপওয়ার্ক-এ কোনো জবের জন্যে আ্যপ্লাই করার সময় অনেক ডিটেল কভার লেটার লিখবেন, লক্ষ্য করবেন ক্লায়েন্ট তার জব পোস্টেই ইনডাইরেক্টলি আপনাকে কিছু প্রশ্ন করেছে, প্রত্যেকটার উত্তর দিন| কভার লেটার এমনভাবে লিখবেন যেন কাজের প্রতি আপনার ডেডিকেশন প্রকাশ পায় |
অনেক সময় কভার লেটার ছাড়াও কিছু প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়, এর মধ্যে একটা প্রশ্ন খুব কমন, "এই প্রজেক্ট সম্পর্কে আপনার কোনো প্রশ্ন আছে?" এই প্রশ্নটির অবশ্যই অবশ্যই উত্তর দিবেন, "না কোনো প্রশ্ন নেই" ভুলেও এমনটা লিখবেন না | এতেকরে কাজটা আপনি কতটুক জানেন সেটা প্রকাশ পায় |
প্রথম যেই কাজটাই পাবেন, ক্লায়েন্ট সেটিসফেকশন সবার আগে, কারণ তার দেয়া ফিডব্যাকটাই আপনার পরবর্তী কাজ পেতে সাহায্য করবে |
ভুলেও অতিরিক্ত কম রেটে বিড করবেন না, এতে করে আপনার কাজের কোয়ালিটি নিয়ে প্রশ্ন উঠে | প্রোর্টফলিং তৈরি: আপনার যখন ভালো ভাবে কাজটা শেখা হয়ে যাবে। তারপরে আপনার কাজের ধরণগুলোর আলাদা আলাদা প্রোর্টফলিও তৈরী করুন, যখন আপনার ক্রেতার সাথে কথা হবে তখন যাতে আপনি আপনার কাজের ধরণ প্রদশর্ন করতে পারেন। এটা কিন্তু বেশ গুরুত্বপূর্ণ। অনেক ক্রেতা আপনার portfolio দেখার পরেই আপনাকে স্বরণ করতে পারেন।
কাজ শেখার শুরুর দিকে আপওর্য়াক & ফাইভারে একাউন্ট না খোলা। আপনি যখন কাজ টা শিখতে শুরু করেছেন, ঠিক কৌতূহল বসত একাউন্ট খুলবেন না, এতে আপনি & আপনার আইডির সমস্যা হতে পারে। কারণ কাজ জমা দেওয়া & কোন বার্তার উত্তর দেওয়ার উপরে সাইট গুলো আপনার উপস্থিতি & গুরুত্ব হিসাব করে রাখে।
সর্ব প্রথম আপওয়ার্ক যোগদান করতে চাইলে আপনাকে সম্পূর্ন কাজ জানতে হবে এবং ৯০ ভাগ হলেও মোটামুটি হবে।আপওয়ার্ক যোগদান এর পূর্বে আপওয়ার্ক এর পলিসি সর্ম্পকে জানতে হবে। এই সর্ম্পকে যদি আপনি জানেন তাহলে আপনার পরবর্তীতে অনেক সুবিধা হবে । নতুন একাইন্ট খোলার সময় নিজেকে এক্সপার্ট বা সব জানতা ভাবা যাবে না । কিছু প্রোফাইল ক্যাটাগরি আছে বিগিনার, ইন্টারমিডিয়েট, এক্সপার্ট আপনি বিগিনার অথবা ইন্টারমিডিয়েট দিতে পারেন আপনার যোগ্যতা অনুযায়ী। আপনাকে অবশ্যই ভাল ইংরেজি জানতে হবে। কারন সব কিছু ইংরেজিতে হয়। সুন্দর করে একটা ওভারভিউ দেবেন। সে ক্ষেত্রে কিছু প্রোফাইল থেকে আইডিয়া নিতে পারেন কিন্তু কপি করবেন না। মুখে হাসি থাকবে যাতে আপনাকে প্রফেশনাল মনে হয়। মুখে হাসি নিয়ে একটা প্রোফাইল ছবি দেবেন। কম করে ১৫-২০ টা আপনার কাজের উদাহরন আপনার পোর্টফলিওতে যোগ করবেন। অবশ্যই সবকিছু আপনার নিজের হয়। অন্যের কোন কিছু কপি করা থেকে বিরত থাকবেন। শিক্ষাগত যোগ্যতার সর্ম্পকে লিখুন। আপনার কাজের যোগ্যতা অনুযায়ী সার্টিফিকেট যোগ করুন। সবকিছু খুব ভাল করে রিভিউ করুন। একাউন্ট সাবমিট করুন কিছু দিন সময় নেবে আপওয়ার্ক আপনার প্রোফাইল রিভিউ এর জন্য। রিভিউ হয়ে গেলে আপনাকে ইমেইল করে জানিয়ে দেওয়া হবে।প্রথমে আপনাকে রিসার্চ করে বের করতে হবে বর্তমানে কোন ২০ টি কাজ বেশি হচ্ছে । আপওয়ার্ক প্রতি তিন মাস অন্তর অন্তর এরকম জনপ্রিয় ২০ টা ক্যাটাগরির নাম প্রকাশ করে যেগুলোর চাহিদা বেশি । আপনি এগুলো থেকে যে কাজটা ভালো পারেন সেটা আপনার ক্যাটাগরিতে রাখবেন।
মনে করেছিলাম আজকে Fiverr সেই সাথে freelancer.com নিয়েও বিস্তারিত পোস্ট লিখবো। তবে এই পোস্টটাই অনেক বড় হয়ে গেছে। তাই আমার পরবর্তী পোস্ট এ বাদ-বাকি গুলো সমন্ধে পোস্ট করা হবে। আসলে অনেকেই Upwork নিয়ে বিস্তারিত পোস্ট দিতে বলেছিল, এই জন্যই Upwork নিয়ে এতোকিছু বলতে বাধ্য হলাম। আমার আজকের পোস্ট এ কারো কোন কিছু বুঝতে অসুবিধা হলে কমেন্ট করে জানাবেন। আর হ্যাঁ পোস্টটা লিখার জন্য নেট থেকে ইনফরমেশন নিতে হয়েছে। ইভেন অনেক পোস্ট ঘেঁটে এই পোস্টটা করা হলো। আমার পরবর্তী পোস্ট এ Fiverr, freelancer.com, guru সহ আরও অনেক সাইট সমন্ধে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। ধাপে ধাপে আমরা ফ্রিল্যান্সিং এর মূল জগতে চলে যাব। আমি আসলে চেষ্টা করেছি আপনাদের প্রাইমারী লেভেল থেকে শুরু করতে। যায় হোক ভালো সেই সাথে সুস্থ থাকবেন। আজ এই পর্যন্তই। আর আমার প্রথম পার্ট যারা পড়েন নি, তারা এই লিংঙ্ক থেকে পড়ে আসতে পারেন :--

Comments

Popular posts from this blog